1. admin@alokitoshomachar.com : sh@admin :
সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:১১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
‘নির্বাচন বিলম্ব করার সঠিক হবে না’ রূপগঞ্জে হবধূর মরদেহ রাস্তায় ফেলে পালানোর সময় স্বামী-শাশুড়ি আটক বন্দরে মশার কয়েলের আগুনে পুড়ল আওয়ামী লীগ নেত্রীর বাড়ি ৭৫ টাকায় গ্যাস আমদানি করে ১২-১৭ টাকায় বিক্রি করা জ্বালানি খাতের টেকসই সমাধান নয়: জালাল আহমেদ কিশোরগঞ্জে মুখে কালো কাপড় বেঁধে আ’লীগের ব্যানারে মিছিল বিশ্বকাপ খেলতে ভারতে যাবে না পাকিস্তান বিচারকদের অন্যায় করার কোনো সুযোগ নেই: আইন উপদেষ্টা কলেজ ছাত্র হত্যার কথা স্বীকার করে ফেসবুক পোস্টে যুবকের আত্মসমর্পণ  হোসেনপুরে পত্রিকা হকার দম্পত্তির বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার অভিযোগ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ও মাদক নিমূল আলোচনা সভা

আদালতের নিষেধাজ্ঞাকে অমান্য করে জমি দখল করে পুকুর খনন

  • প্রকাশিত: শনিবার, ১৭ আগস্ট, ২০২৪
  • ৪৯ বার শেয়ার করা হয়েছে।

মোঃ শাহজাহান ফকির বিশেষ প্রতিনিধি

[ আইনশৃঙ্খলার অবনতির আশংকা ]

ময়মনসিংহের নান্দাইলে আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে দ্বীন ইসলাম নামে এক নিরীহ কৃষকের ৩০ শতাংশ জমি দখলে করে পুকুর খননের অভিযোগ পাওয়া গেছে। অভিযোগ উঠেছে নান্দাইল উপজেলার মুশুল্লী ইউনিয়নের পালাহার গ্রামের মৃত গিয়াস উদ্দিনের পুত্র মো. হাদিছ মিয়া ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে। জানাগেছে, পালাহার গ্রামের আব্দুল রাশিদের পুত্র নিরীহ কৃষক দ্বীন ইসলাম বিআরএস ও পৈত্রিকসূত্রে পালাহার মৌজায় বিআরএস খতিয়ান নং ৮০ ও খারিজী খতিয়ান নং ১১৮০ এর ২৮২১ নং দাগে ৪১ শতাংশ ভূমির মালিক হিসাবে দীর্ঘদিন যাবত ভোগ দখল করিয়া আসছিল। কিন্তু হাদিছ মিয়া, কাজল মিয়া, হান্নান মিয়া ও শহিদ মিয়ার পরিবার উক্ত ভূমি ক্রয় সম্পত্তি বলে দাবী করেন। এ নিয়ে দ্বিন ইসলাম বাদী হয়ে ময়মনসিংহ জেলার বিজ্ঞ অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের মোকদ্দমা নং ১৮৭/২৪ দায়ের করলে বিজ্ঞ আদালত সরজমিন তদন্ত প্রতিবেদনের প্রেক্ষিতে গত ২৩ জুলাই/২৪ইং উক্ত ভূমিতে ১৪৪ ও ১৪৫ জারী করেন। আদালতের নিষেধাজ্ঞা থাকলেও একপর্যায়ে হাদিছ মিয়া গংরা পুকুরের সব মাছ বিক্রি করে দিয়ে গত সোমবার (১২ আগস্ট ২৪ইং) ভেকু দিয়ে ৩০ শতাংশ ভূমিতে পুন: পুকুর খনন করিয়া জোরপূর্বক জমি দখলে নেয় বলে জানান অভিযোগকারী। এতে আইন শৃঙ্খলার মারাত্মক অবনতির শঙ্কা রয়েছে। এ বিষয়ে দ্বীন ইসলাম আরো বলেন, আমরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং নিরীহ হওয়ায় আমরা কোন সংঘাতে যায়নি। বিআরএস মূলে ও আমার বাবার পৈত্রিক সূত্রে উক্ত ভূমি আমরা দীর্ঘদিন যাবত দখল করে আসছিলাম। এ বিষয়ে ন্যায় বিচারের জন্য সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করছি। অপরদিকে হাদিছ মিয়া ও হান্নান মিয়ার সাথে যোগাযোগ করা হলে তারা বলেন, ১৯৯২ ও ১৯৯৭ সনে সাফ কাওলা মূলে দ্বীন ইসলামের ফুফু রাহেমা ও নাসিমা আক্তারের নিকট থেকে ক্রয় করি। আমাদের জমিতে আমরা পুকুর খনন করেছি। এছাড়া বিআরএস রেকর্ড ভাঙ্গার জন্য আদালতে মামলা রয়েছে।

আপডেট সংবাদ পেতে আলোকিত সমাচার পড়ুন, সংবাদটি শেয়ার করে সাথে থাকুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি