1. admin@alokitoshomachar.com : sh@admin :
রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ১২:১২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ও মাদক নিমূল আলোচনা সভা সাংবাদিকের ভালোবাসার টানে ঘর ছেড়েছেন,ডেনমার্কের রোমানা মারিয়া হোসেনপুর সরকারি মডেল পাইলট স্কুল এন্ড কলেজের প্রধান শিক্ষকের ভুয়া সনদে পদোন্নতির অভিযোগ কটিয়াদীতে বাণিজ্য মেলা বন্ধের দাবিতে প্রতিবাদ সভা নান্দাইলে অসহায় পরিবারের জায়গা দখলে রেখেছে প্রভাবশালী ব্যক্তি বিয়ে শেষে ভাগ্নিকে এগিয়ে দিতে গিয়ে খুন হলেন মামা নান্দাইলে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান ও বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে জায়গা দখলের অভিযোগ নান্দাইলে আওয়ামী লীগের পরিকল্পনামন্ত্রীর ভাতিজা যুবলীগ নেতা ফারুক গ্রেফতার বাজিতপুরের বলিয়াদীতে অজু খানা উদ্বোধন করেন জামায়াত নেতা অধ্যাপক রমজান আলী ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে বাংলাদেশী আকরাম হোসেন নিহত হয়েছে 

১২ বছর অফিস না করেও বেতন নিচ্ছেন সাবেক রাষ্ট্রপতির ভাতিজার স্ত্রী রেহানা।

  • প্রকাশিত: বুধবার, ২১ আগস্ট, ২০২৪
  • ১৪৮ বার শেয়ার করা হয়েছে।
কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি

[ রাষ্ট্রপতির ভাতিজা বউ বলে কথা। ১যুগে ও আসেনি কর্মস্থলে, কিন্তু বেতন যায় ঘরে ]

সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আব্দুল হামিদের ভাতিজা মো. শরীফ কামালের স্ত্রী দীর্ঘ একযুগ কর্মস্থলে না এসেও বেতনভাতা উত্তোলন করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। অভিযুক্ত রেহেনা আক্তার চাচা শ্বশুর ও সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আব্দুল হামিদের প্রভাব খাটিয়ে কর্মস্থলে না গিয়ে ঢাকায় বসবাস করছেন।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, অভিযুক্ত রেহেনা আক্তার কিশোরগঞ্জ জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের মাঠ পর্যায়ের একজন স্বাস্থ্যকর্মী। মো. আব্দুল হামিদ রাষ্ট্রপতি হবার পর রেহেনা আক্তার বদলি হয়ে কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনার কর্মকর্তার কার্যালয়ে স্বাস্থ্য সহকারী হিসেবে যোগদান করেন। এরপর থেকে তিনি তার কর্মস্থল সদর উপজেলার বৌলাই ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডে যাননি। অথচ প্রতি মাসে চাকরির বিপরীতে তিনি বেতন-ভাতা ঠিকই গ্রহণ করছেন।

বৌলাই ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের খায়রুল ইসলাম ও পল্লী চিকিৎসক মাসুদ মিয়া বলেন, আমাদের এলাকায় স্বাস্থ্যসেবায় রেহেনা আক্তার নামে কোনো স্বাস্থ্যকর্মীকে কখনো পায়নি, এমনকি চিনিও না।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে কিশোরগঞ্জের সিভিল সার্জন মো. সাইফুল ইসলাম দৈনিক তোলপাড়কে বলেন, সঠিক তথ্যটি এই মুহুর্তে আমার কাছে নেই। কারণ তিনি সরাসরি আমার কাছে রিপোর্ট করেন না। এ বিষয়ে সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ভালো বলতে পারবেন।

কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. নাজমুল করিম জানান, আমি ২০২২ সালে এখানে যোগদান করেছি। আগে কি হয়েছে তা বলতে পারবো না। তবে একেবারেই যে আসে না বিষয়টি এমন নয়। তবে গত ১ আগস্ট থেকে তার সঙ্গে একেবারেই যোগাযোগ নেই। আমরা তাকে শোকজ করার প্রস্তুতি নিচ্ছি এবং বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি অবহিত করা হবে।

আপডেট সংবাদ পেতে আলোকিত সমাচার পড়ুন, সংবাদটি শেয়ার করে সাথে থাকুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি