নূসম্ভব ১১ মার্চ ২০১৯ ডাকসু নির্বাচনে সহ সভাপতি পদে বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের ব্যানারে নূরুল হক নুর ১১০৬২ ভোট পেয়ে ঢাকসু ভিপি নির্বাচিত হয়েছিল।
ঐ সময়ে ছাত্রলীগের বাহিরে ডাকসু নির্বাচনে ভিপি হওয়া এভারেস্ট জয় করার সমতুল্য ছিল। সেদিন নুর ভিপি হওয়ার পর আমার লেখা একটি বইয়ের ” ধানকাটা ছাত্রলীগ বনাম আসল ছাত্রলীগ ” নামে একটি কলামের মাঝামাঝি লিখেছিলাম। নূরুল হক নুর টাকি মাছের মতো একটি ছেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগ ডিঙ্গিয়ে রাতারাতি হয়ে গেল শোল মাছ। যার ফলে ছাত্রলীগ তার উপরে হামলার পর হামলা করেই যাচ্ছে। যা অমানবিক।
প্রিয় পাঠক, আমি দির্ঘদিন ধরেই কলাম লিখি। আমার কলামে সবার নাম আসে না। আমি প্রতিভাকে খুব কদর করি। সে যেই হোক। তাই আমি সেদিন আমার লেখনিতে ২০২০ সালে নুরের উপরে হামলার প্রতিবাদ করেই আমি কলামটি লিখেছিলাম।
আজকে অনেক ত্যাগের বিনিময়ে নূরুল হক নুর একটি জায়গায় যেতে পেরেছে। তবে এখানে আসতে তার অনেক বেগ পেতে হয়েছে। আমি তার প্রতিভাকে দুর থেকে মূল্যায়ন করি। এই বাংলার বতর্মান প্রজন্মের যুব সমাজের এক নব প্রদীপ। এক নব বীর সেনা।
আজকে গণ অধিকার পরিষদ নির্বাচন কমিশন থেকে নিবন্ধন পেয়েছে। দলীয় মার্কা হচ্ছে ট্রাক। এ যেন আনন্দের সংবাদ। ভবিষ্যতে গণ অধিকার পরিষদ নির্বাচনে আসুক। জনগণের মন জয় করে ট্রাক মার্কায় বিজয়ী হয়ে রাষ্ট্র ক্ষমতায় বসুক।
নূরুল হক নুর ভবিষ্যতে রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রী হয়ে যাক । নিন্দুকের মুখে চুন কালি পড়ুক। সেই দিনের ১১০৬২ ভোট গাণিতিক হারে বেড়ে যাক। ১১ কোটিতে পৌছে যাক। কার কি মতামত,কার কি অভিমত তা আমি সেদিন ও ভাবিনি। আজকেও দেখছি না। আমার কথা হলো যারাই ভালো কাজ করবে। যাদেরকে জনগণ ভোট দিবে আমি তাদের সাথে আছি। কাজে হলো কাজী আর অগ্রিম কথা যারা বলে। হবে না হবে নার পক্ষে আমি কখনও লেখালেখি করি না।
অথই নূরুল আমিন
কবি কলামিষ্ট ও রাষ্ট্র বিজ্ঞানী
২/৯/২০2৪
Leave a Reply